| ঢাকায় ডেলিভারি খরচ | ৳ 80.00 |
| ঢাকার বাইরের ডেলিভারি খরচ | ৳ 150.00 |
| বিকাশ, নগদ, রকেট, নাম্বার : | |
ডায়াবেটিস এর এখন পর্যন্ত কোন ও ঔষধ আবিষ্কার হয়নি!
তার মানে এই নয় যে ডায়াবেটিস এর কোন চিকিৎসা নেই। ডায়েট মেনে চলে যেমন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করা যায় ঠিক তেমনি, প্রাকৃতিক কিছু উপাদন গ্রহণ করার মাধ্যমেও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করা যায় যেমন-
চিরতা- ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য চিরতার জল বেশ উপকারী। চিরতা রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
কালোমেঘ - কালমেঘ পাতা ডায়াবেটিস এর মহৌওষধ। শরীরের রক্তে চিনি/গ্লুকোজের পরিমাণকে কম রাখতে সাহায্য করে।
সজনে পাতা- সজনে পাতার এন্টি-অক্সিডেন্ট এবং আইসোথিয়োকাইনেটস নামের উপাদানগুলো রক্তে সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। প্রতিদিন মাত্র ৫০ গ্রাম সজনে পাতা খেলে ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
করলা- করলাতে আছে পলিপেপটাইড পি এবং চারেন্টিন নামের যৌগ, যা শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। করলার রস শরীরের ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বাড়ানোর মাধ্যমে সুগারের মাত্রা হঠাৎ করে বেড়ে যেতে দেয় না। তাই যারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত তারা করলার জুস খেয়ে উপকার পেতে পারেন।
মেথি- ডায়াবেটিস রোগীদের শ্রেষ্ঠ পথ্য মেথি। মেথি বীজ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। মেথিতে থাকা দ্রবণীয় ফাইবার পরিপাকতন্ত্রে কার্বোহাইড্রেট এবং শর্করার শোষণকে ধীর করে দেয়। এটি খাবারের পরে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি রোধ করতে সাহায্য করতে পারে, এটি একটি স্থিতিশীল বজায় রাখা সহজ করে তোলে গ্লুকোজ স্তর সারাদিন ধরে.
জাম বীজ- জামের বীজের গুঁড়ো করে খেলে ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। জামের বীজে জাম্বোলিন এবং জাম্বোসিন নামক যৌগ থাকে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
দারুচিনি- বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে দারুচিনি। এ ছাড়াও দারচিনিতে অ্যান্টি-ডায়াবেটিক যৌগের উপস্থিতি মিলেছে। যা সরাসরি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
গুলঞ্চ- গুলঞ্চ পাতা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কোনো ওষুধের চেয়ে কম নয়, এতে হাইপারগ্লাইসেমিক পাওয়া যায় যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
মাশরুম- মাশরুমে আছে প্রচুর পরিমাণে এনজাইম যা হজমে সহায়ক। এতে প্রচুর গ্লাইকোজেন থাকাতে শক্তিবর্ধক হিসাবে কাজ করে। সবচেয়ে বড় কথা ডায়াবেটিক রোগীদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এটি।
কাচা হলুদ- ডায়াবেটিস রোগীরা কাচা হলদু খেতে পারেন পথ্য হিসেবে খান। ফলাফল হাতে নাতে পাবেন। ইনুসুলিন নিতে হবে না। রক্তের সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রণে। এছাড়াও ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষত যখন সারে না, তখন দাওয়াই হিসেবে খেতে পারেন এক টুকরো কাঁচা হলুদ।
কালোজিরা- কালো জিরা একটি সাধারণ উপকরণ হলেও এর গুণাগুণ অসাধারণ। ডায়াবেটিস আক্রান্তদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কালো জিরার তেলের ভূমিকা অপরিসীম। এটি টাইপ-২ ডায়াবেটিসের জন্য বিশেষ উপকারী। এতে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা টাইপ-২ ডায়াবেটিসে বেশ কয়েকটি উপায়ে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।
আর এই সবগুলো উপাদানের মিশ্রনে তৈরী ডায়াবেটিস কেয়ার।
উপকারিতাঃ
তবে আর দেরি কেন ?
আপনার নিজের কিংবা পরিবারের ডায়াবেটিস আক্রান্ত সদস্যটির জন্য আজ ই সংগ্রহ করুন ডায়াবেটিস কেয়ার।
Enjoy top quality items for less
Get instant assistance whenever you need it
Fast & reliable delivery options
Multiple safe payment methods
© 2025 Naturomart